Abasan TV
  • সংবাদ
  • ফিচার
    • ক্যারিয়ার
  • স্মার্ট হোম
  • বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • লোন ক্যালকুলেটর
  • ভিডিও
No Result
View All Result
Abasan TV
  • সংবাদ
  • ফিচার
    • ক্যারিয়ার
  • স্মার্ট হোম
  • বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • লোন ক্যালকুলেটর
  • ভিডিও
No Result
View All Result
Abasan TV
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

প্রতিটি ফ্ল্যাটে কাস্টমারের সর্বোচ্চ সন্তোষ্টি পূরণ করে জেমস গ্রুপ

আবাসন কনটেন্ট কাউন্সিলর by আবাসন কনটেন্ট কাউন্সিলর
সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪
প্রতিটি ফ্ল্যাটে কাস্টমারের সর্বোচ্চ সন্তোষ্টি পূরণ করে জেমস গ্রুপ
Share on FacebookShare on Twitter

সারা দেশে যেসব রিয়েল এস্টেট কোম্পানি রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো স্বনাম ধন্য জেমস গ্রুপের দুটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান জেমস কনট্রাকশনস লিমিটেড ও জেমস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। এই কোম্পানি দুটির বিশেষত্ব হলো, কোম্পানির প্রতিটি প্রজেক্টে কাস্টমারের সর্বোচ্চ সন্তোষ্টি পূরণ করে থাকে। কোম্পানি দুটি কাস্টমারের চাহিদার কথা বিবেচনা করে সব সময় তিনটি বিষয়কে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর সেগুলো হলো-প্রজেক্টের কোয়ালিটি (গুণগত মান), কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) ও সার্ভিস (সেবা)। দীর্ঘ দিন ধরে এভাবে কাস্টমারের সর্বোচ্চ সন্তোষ্টি পূরণে কাজ করছে কোম্পানি দুটি।

সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে জেমস গ্রুপের কার্যালয়ে আবাসন বিষয়ক প্রথম মাল্টিমিডিয়া পোর্টাল আবাসন.টিভির সঙ্গে একান্ত আলাপে এসব কথা বলেন জেমস কনট্রাকশনস লিমিটেডের সিইও এম কে আনোয়ার হাসান। আলাপে উঠে আসে জেমস কনট্রাকশনস লিমিটেড ও জেমস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের প্রকল্পগুলোর আদ্যোপান্ত। দীর্ঘ আলাপের কিছু চুম্বক অংশ আবাসনের পাঠকদের জন্য এখানে তুলে ধরা হলো।

ADVERTISEMENT

আবাসন: জেমস গ্রুপের রিয়েল এস্টেট প্রজেক্টগুলো সম্পর্কে জানতে চাই।

এম কে আনোয়ার হাসান: দেশের স্বনাম ধন্য জেমস গ্রুপের বিভিন্ন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম হলো এর রিয়েল এস্টেট সেগমেন্ট। গ্রুপটির মূল কনসার্ন হলো এর দুটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানিকে ঘিরে। এ কোম্পানি দুটি হলো, জেমস কনট্রাকশনস লিমিটেড ও জেমস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। এই দুটি নামেই রিয়েল এস্টেট বিজনেসটা পরিচালিত হয়। আমরা জয়েন ভেঞ্চার এবং জমি কিনে দুভাবে প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে থাকি। মূলত, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাকে কেন্দ্র করেই আমাদের রিয়েল এস্টেট কোম্পানি দুটি যাত্রা শুরু করেছিল। আমরা ইতিমধ্যেই রাজধানী ঢাকায় প্রায় ৫২টি প্রকল্প অত্যন্ত সফলতার সাথে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাস্টমারদের কাছে হস্তান্তর করতে সক্ষম হয়েছি। চুক্তিতে কাস্টমারদের কাছে যে কোয়ালিটির নির্মাণ সামগ্রীর স্পেসিফিকশন করা ছিল, সে অনুযায়ী ৫২টি প্রকল্প অমরা সম্পন্ন করে তাদের বুঝিয়ে দিয়েছি।

আমাদের হাতে এখনও আরও ৫০টি প্রকল্প রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ২৩টি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। বাকিগুলো রাজধানীর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বা অন্যান্য পর্যায়ে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সেগুলোর বেশির ভাগই বসুন্ধরা এলাকাতেই গড়ে উঠেছে। এছাড়াও উত্তরা, কে এম দাস লেন, ধানমন্ডিসহ বেশ কিছু এলাকাতে আমাদের প্রকল্প রয়েছে। এর পাশাপাশি ঢাকার মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক আন্তর্জাতিকমানসম্পন্ন আর্মিদের যে জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্প তৈরি হচ্ছে, সেখানে আমরা বেশ কয়েকটি প্রকল্পের সাইন করেছি। বসুন্ধরার পর জলসিঁড়িতেও জেমস-এর প্রকল্পের বিস্তৃতি ঘটতে যাচ্ছে, ইনআশাল্লাহ।

আবাসন: জেমস মোস্তাবা মেনশন প্রকল্পটি কোন এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে? এখানে কী ধরনের ফ্ল্যাট রয়েছে? আকার, আয়তন, পরিমাণ. . .

এম কে আনোয়ার হাসান: জেমস মোস্তাবা মেনশন একটি লাক্সারিয়াস প্রজেক্ট। এটি বসুন্ধরায় অন্যতম দৃষ্টিনন্দন এলাকা জি ব্লকে গড়ে তোলা হচ্ছে। প্রজেক্টটি ১২ কাঠা জমির উপরে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এটি ১৪তলা বিশিষ্ট একটি বিল্ডিং। এতে রয়েছে বেইজমেন্ট, গ্রাউন্ড ফ্লোর, সুইমিংপুল, কিডস জোনসহ অত্যাধুনিক বিল্ডিংয়ের সব ধরনের নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। প্রতিটি ফ্লোরে ২টি করে ফ্ল্যাট রয়েছে। প্রতিটি ফ্ল্যাট ২ হাজার ৬৫০শ’ স্কয়ারফিট করে তৈরি করা হয়েছে। বিল্ডিংয়ের কাজ চলমান আছে। আশা করছি, আগামী দেড় বছরের মধ্যে কাস্টমারদের কাছে রেডি ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দিতে পারবো।

আবাসন: জেমস শামিমা গার্ডেন প্রজেক্টও কী বসুন্ধরায় গড়ে তোলা হয়েছ? এ প্রজেক্ট সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু বলুন।

এম কে আনোয়ার হাসান: জেমস শামিমা গার্ডেন প্রজেক্টটি গড়ে তোলা হয়েছে বসুন্ধরায় এইচ ব্লকের ৬ নম্বর রোডের ৫২০ নম্বর হাউজে। এটা ছোট একটা প্রজেক্ট। তবে এতে রয়েছে অত্যাধুনিক নাগরিক জীবনযাপনের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা। প্রতি ফ্ল্যাট ১ হাজার ৫৫০ স্কয়ারফিট করে তৈরি করা হয়েছে। প্রতি ফ্লোরে রয়েছে একটি করে ইউনিট। প্রজেক্টটি ইতমধ্যেই কাস্টমারদের বুঝিয়ে দিয়েছি।

আপনারা হয়তো জেনে থাকবেন যে, রিয়েল এস্টেট বিজনেসে কাস্টমাররা সবসময় যে অভিযোগটি করে থাকেন, সেটি হলো তারা সময় মতো নির্মাতা কোম্পানিগুলোর কাছে থেকে তাদের ফ্ল্যাট বুঝে পান না। এতে নির্মাতা কোম্পানিগুলো উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন। অন্যদিকে, বদনামও হয়ে থাকে। সে জায়গা থেকে যেখানে একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করতে ২৪ থেকে ৩০ মাসের সময় বেধে দেওয়া থাকে, সেখানে আমরা এই প্রজেক্টটি ১৬ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছি। এতে কাস্টমার খুশি হয়েছেন। আমরা আমাদের কাস্টমারদের প্রতি দেওয়া কমিটমেন্ট অনুসারে নির্দিষ্ট সময়ের আগে প্রজেক্ট বুঝিয়ে দিয়ে চেষ্টা করছি মানুষের ভুল ধারণা ভেঙে দেওয়ার। জেমস কনট্রাকশনস সব সময় কাস্টমারদের কোয়ালিটিফুল কাজ করে দিতে বিশ্বাসী। সেসাথে কমিটমেন্ট অনুসারে কাজ করে থাকে।

আবাসন: জেমস বিডি প্যালেস প্রজেক্টটির বিশেষত্ব কী?

এম কে আনোয়ার হাসান: দেখুন, অমাদের প্রতিটি প্রজেক্টই আন্তর্জাতিকমানের বুয়েটের আর্কিটেক্ট দিয়ে ডিজাইন করে, সর্বোচ্চ মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে টেকসই ও নান্দনিক ডিজাইনে নির্মাণ করে থাকি। তাই, প্রতিটি প্রজেক্টই সৌন্দর্যে, নিজস্বতায় ও নান্দনিকতায় অনন্য। জেমস বিডি প্যালেসও আমাদের তেমন একটি লাক্সারিয়াস প্রজেক্ট হবে। প্রজেক্টটি বসুন্ধরায় জি ব্লকের ৯ কাঠা জমিজুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে। তিন কাঠার তিনটি প্লট একসাথে করে প্রজেক্টটি গড়ে উঠেছে। প্লটগুলো যথাক্রমে ৫১২, ৫১৩, ৫১৪। সাউথ ফেস বা দক্ষিণমুখী করে গড়ে উঠা প্রজেক্টটির প্রতিটি ফ্লোরে দুটি করে ফ্ল্যাট রয়েছে। প্রতিটি ফ্ল্যাট ১৯শ’ স্কয়ারফিট করে রয়েছে। প্রজেক্টটির কাজ চলমান রয়েছে। দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। আশা করছি, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই কাস্টমারদের কাছে বুঝিয়ে দিতে পারবো।

আবাসন: জেমস সালেহ ওয়েসিস প্রজেক্টটি কোন এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে? এ সম্পর্কে যদি কিছু বলতেন. . .
এম কে আনোয়ার হাসান: আমাদের বেশির ভাগ প্রজেক্টগুলোই গড়ে তোলা হয়েছে বসুন্ধরা এলাকায়। আমাদের টার্গেটকৃত কাস্টমার হলেন বসুন্ধরায় বসবাসরত অভিজাত শ্রেণি। তাই, জেমস সালেহ ওয়েসিস প্রজেক্টটিও বুসন্ধরায় জে ব্লকে গড়ে তোলা হয়েছে। দক্ষিণমুখী প্রজেক্টটি ৫ কাঠা জমির উপরে গড়ে তোলা হয়েছে। ১০তলা বিশিষ্ট বিল্ডিংয়ে প্রতি ফ্লোরে একটি করে ইউনিট রয়েছে। প্রতিটি ফ্ল্যাট ১ হাজার ৯৫০ স্কয়ারফিট করে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রজেক্টটিও আমরা কাস্টমারদের কাছে ১৮ থেকে ২০ মাসের মধ্যে বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছি। কাস্টমাররা গত দুই মাস ধরে এখানে বসবাস করা শুরু করেছেন।

আবাসন: জেমস কনট্রাকশনসের প্রজেক্টগুলোতে কাস্টমারদের জন্য বিশেষ কোনো গিফট, ছাড় বা অফার দেওয়া হয় কি না?
এম কে আনোয়ার হাসান: দেখুন, আমরা আমাদের প্রজেক্টে কাস্টমারদের জন্য বিশেষ কোনো গিফট, সুযোগ-সুবিধা, ছাড় বা অফারে বিশ্বাসী না। আমরা বিশ্বাস করি, প্রতিটি প্রজেক্ট নির্মাণ কোয়ালিটিতে। কাস্টমারকে সময় মতো প্রজেক্ট বুঝিয়ে দেওয়াতে। কাস্টমারের সন্তোষ্টিতে ও কোয়ালিটিফুল সার্ভিসে। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, এ বিষয়গুলো ঠিক থাকলে কাস্টমাররা ছাড় বা অফার চায় না, গিফট চায় না। তারা চায় আমরা যাতে আমাদের দেওয়া কমিটমেন্ট অনুসারে কোয়ালিটিফুল কাজ করে, স্বপ্নের ফ্ল্যাটটি সময় মতো তাদেরকে বুঝিয়ে দেই। আর আমরা এ বিষয়গুলোকেই বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করছি।

আমরা যাতে সব সময় নির্দিষ্ট সময়ের আগেই কাস্টমারদের হাতে প্রজেক্টটি বুঝিয়ে দিতে পারি, সেদিকে সবসময় সতর্ক থাকি। সেসাথে আমরা যেনো কোয়ালিটিফুল একটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম রক্ষা করতে পারি, সেদিকেও খেয়াল রাখি। প্রজেক্টের চুক্তির সময় যে নির্মাণ সামগ্রী দেওয়ার জন্য কমিটমেন্ট করেছি, সেটা পৃথিবীর সেরা নির্মাণ সামগ্রী না হলেও আমরা যেটি দেওয়ার চুক্তি করেছি, সেটি বাজার মূল্য ও চুক্তির দাবি অনুসারে সবচেয়ে ভাল মানেরটা দিচ্ছি কি না, সেটি নিশ্চিত করে থাকি।

আমাদের দু’একটি প্রজেক্ট ছাড়া প্রতিটি প্রজেক্ট লোকেশন অনুসারে সব সময় সাউথ ফেসিং বা দক্ষিণমুখী করে নিয়ে থাকি। এটা বেশির ভাগ কাস্টমারের ফ্যাসিনেশন থেকে আমরা সাউথ ফেসিং প্রজেক্টগুলো নিয়ে থাকি। কাস্টমাররা যাতে প্রজেক্টে থেকে সব সময় ঠিক মতো আলো-বাতাস পায়, আনন্দ ও আরাম পায়, সে বিষয়গুলো মাথায় রেখে আন্তর্জাতিকমানসম্পন্ন আর্কিটেকচার দিয়ে বিল্ডিংগুলো ডিজাইন করে থাকি। বড় প্রজেক্টগুলোর ছাদের জায়গা, বিল্ডিংয়ের আশপাশের জায়গা, গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা, গার্ডেনিংয়ের জায়গা, সুইমিং ও কিডজোন রাখা এ বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে থাকি।

এছাড়াও কাস্টমারকে প্রত্যেকটি প্রজেক্টের মালিকানার লিগেল ডকুমেন্ট দিয়ে থাকি। যাতে একজন কাস্টমার ফ্ল্যাট কেনার পর তার প্রকৃত মালিকানা সুরক্ষিত থাকে। চাইলে যাতে তিনি যেকোনো ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারেন। এ বিষয়গুলোর প্রতিই আমরা মূল ফোকাস দিয়ে থাকি। যদি বলা হয় কাস্টমারদের জন্য কী গিফিট, ছাড় বা অফার দেওয়া হয়, তাহলে বলবো এগুলোই হলো তাদের জন্য ছাড় বা অফার। তবে মার্কেটিং পলিসির জন্য বিশেষ দিবস বা মেলা উপলক্ষে কাস্টমারদের জন্য বিভিন্ন গিফিট, ছাড় বা অফারের ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু এগুলো আমাদের কাছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না। আমাদের মূল ফোকাস হলো, উল্লিখিত বিষয়গুলোর উপর। এগুলোর উপর ভিত্তি করেই আমাদের ব্যবসা পরিচালনা করছি। কাস্টমারদের কাছ থেকে সেভাবে ফিটব্যাকও পাচ্ছি।

আবাসন: রিয়েল এস্টেটপ্রেমীদের জন্য আগামীতে নতুন কী কী প্রকল্প আসছে?

এম কে আনোয়ার হাসান: ইতিমধ্যেই জেনেছেন আমরা কাস্টমারদের কাছে ৫২টি প্রজেক্ট সফলভাবে হস্তান্তর করেছি। এখনও আরও ৫০টি প্রজেক্ট পাইপ লাইনে রয়েছে। উত্তরার মতো ব্র্যান্ড আবাসন এলাকায় প্রকল্প সম্পন্ন করেছি এবং আরও কয়েকটি প্রকল্প পাইপ লাইনে আছে। সেগুলো আগামীতে আসছে। এর পাশাপাশি আমরা বর্তমানে জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্পে কাজ শুরু করেছি। সেখানেও নতুন কিছু প্রজেক্ট আসছে। মতিঝিলের আশপাশে যেমন, আর কে মিশন রোড, কে এম দাশ লেন ও ধানমন্ডিতে আমাদের নতুন প্রজেক্টের কাজ শুরু করেছি। এগুলো সময় মতো আসবে নতুন চমক নিয়ে।

‘হাউজিং ফর অল’ কনসেপ্ট থেকে আমরা কিছু লো কস্ট হাউজিং ব্যবস্থাপনায় যাচ্ছি। উদ্দেশ্য নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্তসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষরা যাতে যাদুর নগরীতে একটা ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারেন। সে বিষয়টিকে লক্ষ্য রেখে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি, খুব শিগগিরই হয়তো চমক হিসেবে বেশ কিছু প্রজেক্ট চলে আসবে, ইনশাআল্লাহ। এভাবে আমাদের আবাসন প্রকল্পগুলো রাজধানীর বিভিন্ন কমার্শিয়াল ও নান্দনিক জায়গায় চালু করছি।

আবাসন: যারা অ্যাপার্টমেন্ট বা ফ্ল্যাট কিনতে আগ্রহী তাদের উদ্দেশে আপনার ম্যাসেজ কী থাকবে?

এম কে আনোয়ার হাসান: আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে একজন কাস্টমার জীবনে একবার ফ্ল্যাট কিনে থাকেন। ব্যতিক্রমও আছে। তাই, একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমি বলবো, কাস্টমারদের একটা ফ্ল্যাট কেনার আগে কয়েকটি বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। সেগুলো হলো, যে কোম্পানির কাছ থেকে ফ্ল্যাটটি কিনবে, সেটি রাজউকের অনুমোদন আছে কি না সেটি নিশ্চিত হওয়া। রাজউকের অনুমোদিত প্লান অনুসারে বিল্ডিংটা নির্মাণ করছে কি না। ডিজাইনটা যেনো ফাংশনাল হয় সেটি খেয়াল করতে হবে। চুক্তির সময় যে কোয়ালিটির নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে বিল্ডিংটা নির্মাণ করার কথা ছিল, সেটি দিয়ে তারা নির্মাণ করছে কি না সেটি দেখে নিতে হবে।

জমির লিগাল ডকুমেনটেশন, মালিকানা, মিউটেশন, সিএস, আর এস পর্চা, এগুলো যিনি বুঝেন এমন একজন ভাল উকিল দিয়ে যেনো বুঝে নেন। কেননা ফ্ল্যাট কেনার পর ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে দেখা যায় ডকুমেনটেশনে ঝামেলা আছে। তাই, আপনি যখন ফ্ল্যাট কেনার মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন, তখন অবশ্যই এ বিষয়গুলো জেনে বুঝে তারপর নিতে হবে। তা না হলে আপনাকেই পস্তাতে হবে।

Tags: কাস্টমারজেমস গ্রুপপূরণফ্ল্যাটসন্তোষ্টি
Previous Post

এশিয়ার স্পট মার্কেটে এলএনজির দাম কমেছে

Next Post

পর্যটন শিল্পকে গতিশীল করতে চলছে ৯ দিনব্যাপী জেদ্দা সিজন

এই বিভাগ থেকে আরও পড়ুন

আবাসন খাতে স্থবিরতা চরমে
নির্বাচিত প্রতিবেদন

আবাসন খাতে স্থবিরতা চরমে

প্রাইম ব্যাংক’র সাথে চুক্তি করলো এডিসন রিয়েল এস্টেট
আবাসন সংবাদ

প্রাইম ব্যাংক’র সাথে চুক্তি করলো এডিসন রিয়েল এস্টেট

জিপিএইচ ইস্পাতের আয়োজনে গ্র্যান্ড ইভেন্ট ‘জিপিএইচ মহারাজ দরবার’ অনুষ্ঠিত
আবাসন সংবাদ

জিপিএইচ ইস্পাতের আয়োজনে গ্র্যান্ড ইভেন্ট ‘জিপিএইচ মহারাজ দরবার’ অনুষ্ঠিত

প্রিমিয়াম হোল্ডিংসের ৪ দিনব্যাপী একক আবাসন মেলা শুরু
আবাসন সংবাদ

প্রিমিয়াম হোল্ডিংসের ৪ দিনব্যাপী একক আবাসন মেলা শুরু

ড্যাপের কারণে ঢাকার দুই লক্ষাধিক ভূমি মালিক ক্ষতিগ্রস্ত
আবাসন সংবাদ

ড্যাপের কারণে ঢাকার দুই লক্ষাধিক ভূমি মালিক ক্ষতিগ্রস্ত

ক্রিডেন্স হাউজিংয়ের অর্ধশতাধিক প্রকল্পে বিভিন্ন আয়তনের ফ্ল্যাট
আবাসন সংবাদ

ক্রিডেন্স হাউজিংয়ের অর্ধশতাধিক প্রকল্পে বিভিন্ন আয়তনের ফ্ল্যাট

Next Post
পর্যটন শিল্পকে গতিশীল করতে চলছে ৯ দিনব্যাপী জেদ্দা সিজন

পর্যটন শিল্পকে গতিশীল করতে চলছে ৯ দিনব্যাপী জেদ্দা সিজন

ADVERTISEMENT

আরও পড়ুন

ড্যাপের নির্মাণ বিধিমালা জটিলতা দুই সপ্তহের মধ্যে সমাধান : রাজউক চেয়ারম্যান
আবাসন সংবাদ

শুল্ক কর বাড়ায় সংকটে আবাসন খাত

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ড্যাপের নির্মাণ বিধিমালা জটিলতা দুই সপ্তহের মধ্যে সমাধান : রাজউক চেয়ারম্যান

শুল্ক কর বাড়ায় সংকটে আবাসন খাত

৩৬ কোম্পানির প্লট-ফ্ল্যাট না কেনার আহ্বান জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের

৩৬ কোম্পানির প্লট-ফ্ল্যাট না কেনার আহ্বান জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের

আবাসন খাতে স্থবিরতা চরমে

আবাসন খাতে স্থবিরতা চরমে

এশিয়ান পেইন্টস-এর উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন জেলার শহীদ মিনারগুলো পেলো নতুন রূপ

এশিয়ান পেইন্টস-এর উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন জেলার শহীদ মিনারগুলো পেলো নতুন রূপ

টপ ট্রেন্ডিং

বাংলাদেশে প্রচলিত বাড়ি ভাড়ার চুক্তি, নিয়ম ও নীতিমালা
বিবিধ

বাংলাদেশে প্রচলিত বাড়ি ভাড়ার চুক্তি, নিয়ম ও নীতিমালা

বাড়িভাড়া নিয়ে ঝামেলা হলে কী করবেন
বিবিধ

ফ্ল্যাট বা অফিস ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা

রিয়েল এস্টেট ব্যবসা করবেন যেভাবে
নির্বাচিত প্রতিবেদন

রিয়েল এস্টেট ব্যবসা করবেন যেভাবে

Facebook Youtube
Abasan TV

বাংলাদেশের আবাসন, রিয়েল এস্টেট, ইন্টেরিয়র, স্থাপত্যশিল্প এবং রিয়েল এস্টেট ডেভেলপারস সম্পর্কিত সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম, প্রতিবেদন, বিশ্লেষণ, ছবি, ভিডিও খবর পড়তে ভিজিট করুন ’আবাসন’ পোর্টাল

Connect With Us

জনপ্রিয় বিষয়গুলো

হোটেল শেয়ারহোটেল-মোটেলহোম ব্র্যান্ডহিস্যা বেড়েছেহাকীমপুরী জর্দাহোটেল খাতহোন্ডাজেটহাউজিং এক্সপো ২০২৪হাউজিং এক্সপোহোটেল কক্ষ

যোগাযোগ

রাহাত টাওয়ার (৯ম তলা)
১৪ বিপনন সি/এ, লিংক রোড
বাংলামটর, ঢাকা-১০০০।
সংবাদ ও পিআর সংক্রান্ত ইমেইল
abasan.tv@gmail.com
মোবাইল : 017377 00 555

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত আবাসন
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও ডেভেলপড Team MediaTix.

No Result
View All Result
  • সংবাদ
  • ফিচার
    • ক্যারিয়ার
  • স্মার্ট হোম
  • বিশেষজ্ঞ পরামর্শ
  • অর্থ ও বাণিজ্য
    • লোন ক্যালকুলেটর
  • ভিডিও

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত আবাসন
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও ডেভেলপড Team MediaTix.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist